ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে পরিবেশ দূষণ রোধে কার্যক্রমের ধারা অব্যাহত রাখা।
বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ১৯৯৫ (সংশোধিত-২০১০) এবং পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা-১৯৯৭ মোতাবেক কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে ছাড়পত্রের আওতায় আনায়ন এবং ছাড়পত্রবিহীন বিভিন্ন শিল্পকারখানা, প্রকল্প ও প্রতিষ্ঠানকে আইনের আওতায় আনায়ন।
নৌযানের মাধ্যমে বিক্ষিপ্ত ময়লা-আবর্জনা দ্বারা কীর্তনখোলা নদী দূষণকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ।
অবৈধ ইটভাটা, পলিথিন শপিং ব্যাগ, যানবাহনের কালো ধোঁয়া ও জলাশয় ভরাটের বিরুদ্ধে ১০০টি মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা।
অবৈধভাবে স্থাপিত ও পরিচালিত সনাতন পদ্ধতির কিল্ন ও ড্রাম চিমনীযুক্ত ইটভাটা বন্ধ করে পরিবেশবান্ধব এবং জ্বালানি সাশ্রয়ী আধুনিক প্রযুক্তি তথা হাইব্রিড হফম্যান কিল্ন, জিগজ্যাগ কিল্ন ও ভার্টিক্যাল শ্যাফট কিল্ন ও অন্যান্য পরিক্ষীত নতুন প্রযুক্তির ইটভাটায় রূপান্তর করার কার্যক্রম গ্রহণ।
শিল্পকারখানা ও প্রকল্প বাস্তবায়নে নির্ধারিত ফি মোতাবেক লক্ষ্য মাত্রার উল্লেখযোগ্য রাজস্ব আয়।
ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০১৩ (সংশোধিত-২০১৯) অনুসরণে পরিবেশবান্ধব ইটভাটা স্থাপনে কার্যক্রম গ্রহণ।
নিয়মিত বায়ু ও শব্দের মানমাত্রা পরীক্ষা করে গুণগতমানের ফলাফল ডাটাবেজ আকারে প্রস্তুত।
আবাসিক এলাকা থেকে শিল্পপ্রতিষ্ঠানসূহ শিল্পসমৃদ্ধ এলাকায় স্থানান্তর কার্যক্রম গ্রহণ।